Quran Quote  :  Thereupon, We made each people to follow the other (to its doom), reducing them to mere tales (of the past). Scourged be the people who do not believe! - 23:44

Surah Englsh Translation, Transliteration Tafsir [71-80]

Read More
Read Less
 

بِسۡمِ ٱللَّهِ ٱلرَّحۡمَٰنِ ٱلرَّحِيمِ

 

قُلۡ أَنَدۡعُواْ مِن دُونِ ٱللَّهِ مَا لَا يَنفَعُنَا وَلَا يَضُرُّنَا وَنُرَدُّ عَلَىٰٓ أَعۡقَابِنَا بَعۡدَ إِذۡ هَدَىٰنَا ٱللَّهُ كَٱلَّذِي ٱسۡتَهۡوَتۡهُ ٱلشَّيَٰطِينُ فِي ٱلۡأَرۡضِ حَيۡرَانَ لَهُۥٓ أَصۡحَٰبٞ يَدۡعُونَهُۥٓ إِلَى ٱلۡهُدَى ٱئۡتِنَاۗ قُلۡ إِنَّ هُدَى ٱللَّهِ هُوَ ٱلۡهُدَىٰۖ وَأُمِرۡنَا لِنُسۡلِمَ لِرَبِّ ٱلۡعَٰلَمِينَ

আপনি বলুন, ‘আমরা কি আল্লাহ্‌ ব্যতীত এমন কিছুর উপাসনা করবো, যা আমাদের না কোন উপকার করতে পারে, না অপকার? এবং আমাদেরকে কি পশ্চাদপদে ফিরিয়ে দেওয়া হবে এর পরে যে, আল্লাহ্‌ আমাদেরকে সৎপথ দেখিয়েছেন তারই মতো, যাকে শয়তান যমীনের মধ্যে পথ ভুলিয়ে দিয়েছে, হতবুদ্ধি হয়ে আছে?’ তার সাথী তাকে পথের দিকে আহ্বান করছে, ‘এদিকে এসো!’ আপনি বলুন, ‘আল্লাহ্‌র হিদায়তই হিদায়ত এবং আমাদেরকে নির্দেশ দেওয়া হয়েছে যেন আমরা তার জন্য গর্দান ঝুঁকিয়ে দিই, যিনি প্রতিপালক সমগ্র বিশ্বের’।

وَأَنۡ أَقِيمُواْ ٱلصَّلَوٰةَ وَٱتَّقُوهُۚ وَهُوَ ٱلَّذِيٓ إِلَيۡهِ تُحۡشَرُونَ

এবং এ যে, নামায কায়েম রাখো এবং তাকেই ভয় করো; আর তিনিই হন, যার প্রতি তোমাদের উত্থান।

وَهُوَ ٱلَّذِي خَلَقَ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضَ بِٱلۡحَقِّۖ وَيَوۡمَ يَقُولُ كُن فَيَكُونُۚ قَوۡلُهُ ٱلۡحَقُّۚ وَلَهُ ٱلۡمُلۡكُ يَوۡمَ يُنفَخُ فِي ٱلصُّورِۚ عَٰلِمُ ٱلۡغَيۡبِ وَٱلشَّهَٰدَةِۚ وَهُوَ ٱلۡحَكِيمُ ٱلۡخَبِيرُ

এবং তিনিই, যিনি আস্‌মান ও যমীনকে যথাযথভাবে সৃষ্টি করেছেন; আর যেদিন প্রতিটি ধ্বংসপ্রাপ্ত বস্তুর উদ্দেশ্যে বলবেন, ‘হয়ে যাও!’ সেটা তখনই হয়ে যাবে। তার বাণী সত্য; এবং তারই রাজত্ব হবে যেদিন শিঙ্গায় ফুঁৎকার দেওয়া হবে; প্রতিটি গোপন ও প্রকাশ্য সম্বন্ধে জ্ঞান। এবং তিনিই প্রজ্ঞাময়, অবহিত।

۞وَإِذۡ قَالَ إِبۡرَٰهِيمُ لِأَبِيهِ ءَازَرَ أَتَتَّخِذُ أَصۡنَامًا ءَالِهَةً إِنِّيٓ أَرَىٰكَ وَقَوۡمَكَ فِي ضَلَٰلٖ مُّبِينٖ

এবং স্মরণ করুন, যখন ইব্রাহিম আপন পিতা আযরকে বললো, ‘তুমি কি মূর্তিগুলোকে খোদা বানাচ্ছো? নিঃসন্দেহে আমি তোমাকে ও তোমার সম্প্রদায়কে সুস্পষ্ট ভ্রান্তির মধ্যে পাচ্ছি’।

وَكَذَٰلِكَ نُرِيٓ إِبۡرَٰهِيمَ مَلَكُوتَ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضِ وَلِيَكُونَ مِنَ ٱلۡمُوقِنِينَ

এবং যেভাবে আমি ইব্রাহীমকে দেখাচ্ছি সমগ্র বাদশাহী আস্‌মানসমূহের ও যমীনের এবং এ জন্য যে, তিনি সচক্ষে-দেখা নিশ্চিত বিশ্বাসীদের অন্তর্ভুক্ত হয়ে যাবেন।

فَلَمَّا جَنَّ عَلَيۡهِ ٱلَّيۡلُ رَءَا كَوۡكَبٗاۖ قَالَ هَٰذَا رَبِّيۖ فَلَمَّآ أَفَلَ قَالَ لَآ أُحِبُّ ٱلۡأٓفِلِينَ

অতঃপর যখন তার উপর রাতের অন্ধকার নেমে এলো তখন একটা নক্ষত্র দেখলেন। বললেন, ‘এটাকেই কি আমার প্রতিপালক স্থির করছো?’ অতঃপর যখন তা অস্তমিত হলো তখন বললেন, ‘আমি পছন্দ করি না যা অস্তমিত হয়’।

فَلَمَّا رَءَا ٱلۡقَمَرَ بَازِغٗا قَالَ هَٰذَا رَبِّيۖ فَلَمَّآ أَفَلَ قَالَ لَئِن لَّمۡ يَهۡدِنِي رَبِّي لَأَكُونَنَّ مِنَ ٱلۡقَوۡمِ ٱلضَّآلِّينَ

অতঃপর যখন চাদকে চমকিত অবস্থায় দেখলেন তখন বললেন, ‘এটাকেই কি আমার প্রতিপালক স্থির করছো?’ অতঃপর যখন তা অস্তমিত হলো, তখন বললেন, ‘যদি না আমাকে আমার প্রতিপালক হিদায়ত করতেন, তবে আমিও সেই পথভ্রষ্টদের অন্তর্ভুক্ত হতাম’।

فَلَمَّا رَءَا ٱلشَّمۡسَ بَازِغَةٗ قَالَ هَٰذَا رَبِّي هَٰذَآ أَكۡبَرُۖ فَلَمَّآ أَفَلَتۡ قَالَ يَٰقَوۡمِ إِنِّي بَرِيٓءٞ مِّمَّا تُشۡرِكُونَ

অতঃপর যখন সূর্যকে ঝিলিমিলি করতে দেখলেন তখন বললেন, ‘এটাকে কি আমার প্রতিপালক বলছো? এটাতো সেগুলো অপেক্ষা বড়’। অতঃপর যখন সেটা অস্তমিত হলো, তখন বললেন, ‘হে আমার সম্প্রদায়। আমি অসন্তুষ্ট ঐ সব বস্তুর প্রতি, যেগুলোকে তোমরা শরীক স্থির করছো।

إِنِّي وَجَّهۡتُ وَجۡهِيَ لِلَّذِي فَطَرَ ٱلسَّمَٰوَٰتِ وَٱلۡأَرۡضَ حَنِيفٗاۖ وَمَآ أَنَا۠ مِنَ ٱلۡمُشۡرِكِينَ

আমি আমার মুখমণ্ডল তারই দিকে করলাম, যিনি আস্‌মান ও যমীন সৃষ্টি করেছেন একমাত্র তারই হয়ে এবং আমি অংশীবাদীদের অন্তর্ভুক্ত নই’।

وَحَآجَّهُۥ قَوۡمُهُۥۚ قَالَ أَتُحَـٰٓجُّوٓنِّي فِي ٱللَّهِ وَقَدۡ هَدَىٰنِۚ وَلَآ أَخَافُ مَا تُشۡرِكُونَ بِهِۦٓ إِلَّآ أَن يَشَآءَ رَبِّي شَيۡـٔٗاۚ وَسِعَ رَبِّي كُلَّ شَيۡءٍ عِلۡمًاۚ أَفَلَا تَتَذَكَّرُونَ

এবং তার সম্প্রদায় তার সাথে বিতর্ক করতে লাগলো। (তিনি) বললেন, ‘তোমরা কি আল্লাহ্‌ সম্বন্ধে আমার সাথে বিতর্ক করছো? তিনি তো আমাকে পথ বাতলিয়ে দিয়েছেন এবং আমার নিকট ঐ সবের ভয় নেই, যেগুলোকে তোমরা (তার) শরীক বলছো; হাঁ, কোন বিষয়ে আমারই প্রতিপালক যা চান। আমার প্রতিপালকের জ্ঞান সব কিছুকে পরিবেষ্টনকারী, তোমরা কি উপদেশ মানবে না?

Surah bangla Translation and Transliteration

In Surah you can read the translation of Ahmad Raza Khan who was a renowned scholar of the Islamic world and his translation book is known as Kanzul Imaan. You can read the transliteration of Surah which will help you to understand how to read the Arabic text. Apart from that, we have included a Word-By-Word bangla Translation of the Arabic text of Surah .

Surah bangla Tafsir/Tafseer (Commentry)

In Surah we have included two Tafseer (Commentary) in bangla. The first one is from Mufti Ahmad Yaar Khan who was a well-known scholar. In this tafsir, we have also included the most popular Tafsir Ibn-Kathir which is the most comprehensive tafsir available in the world. You can read both or any one of your choice.

Sign up for Newsletter